সর্বশেষ

10/সর্বশেষ/ticker-posts

নিহা নাকি তটিনী? কি গুলিয়ে ফেলছেন নাকি?

আপনারা কি কখনো নাজনিন নিহা এবং তটিনীকে গুলিয়ে ফেলেছেন? অনেকেই হয়ত ফেলেছেন। কারণ বাংলাদেশের ছোট পর্দায় যে সকল তরুণ তুর্কী আলো ছড়াচ্ছেন তাদের মধ্যে তটিনী এবং নিহা উল্লেখযোগ্য। এই দুই রূপসীর হাসি এতটাই সুন্দর, যেন মনে হয় নিখাদ জ্যোৎস্না হাসছে হৃদয়ের গহীনে। বাংলাদেশের উদীয়মান অভিনেত্রী নিহা, আলো ছড়িয়েছেন বেশ কিছু কাজে। তটিনীও কিন্তু কম নন, রূপের সাথে মিষ্টি হাসি এবং মিষ্টি ভাষী এই দুই তরুণ তুর্কী আলো ছড়াচ্ছেন রূপালি পর্দায়। 


নাজনিন নিহা! বর্তমান সময়ে তরুণদের ক্রাশ। পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে তার হাসির সৌন্দর্য। ফেসবুক কিংবা ইউটিউবে তার শর্ট ভিডিওগুলোয় সারাদিন বুঁদ হয়ে থাকে। এ প্রজন্মের তরুণরা; যেন নিহার হাসিতে আছে স্বর্গীয় সুখ। একটি ইন্টারভিউতে নিহাকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, আপনাকে অনেকেই তটিনী কিংবা মেহজাবিনের সাথে গুলিয়ে ফেলে, এটা আপনি কিভাবে দেখেন? জবাব নাজনিন নিহা তার মিষ্টি হাসি হেসে, বলেছিলেন...এটা আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে।



এই তো গেলো নাজনিন নিহাকে কথা, তাহলে চলুন এবার সুহাসিনী তটিনীর রূপ নিয়ে আলোচনা করা যাক? 


কীর্তনখোলা পাড়ের মানুষ জন্যই কি মেয়ের নাম তটিনী রেখেছিলেন বাবা-মা? না, সে গল্প শোনা হয়নি। তবে অভিনেত্রী যা জানালেন, সেটি এমন, ‘আমি বরিশালের মেয়ে। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত আমি বরিশালেই ছিলাম। ওখানেই আমার পড়ালেখা। আমার পরিবারের সবাই ওখানেই থাকেন। আমাদের যৌথ পরিবার না, তবে সবাই কাছাকাছি থাকেন। তরুণরাই কেবল তটিনী'র হাসির প্রেমে পড়েছে, এমন বললে কমই বলা হবে। ৮ থেকে ৮০- সবাই পছন্দ করছেন তাকে। যিনি দেখছেন, যেন তাকিয়ে থাকছেন কিছুক্ষণ। ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপগুলোতে তার হাসির চর্চা আর মুগ্ধতার কথা; শেয়ার হচ্ছে তার ছবি। সব মিলিয়ে স্নিগ্ধ হাঁসি আর অভিনয় পটু হয়ে যেন মিডিয়া দখল করতে এসেছেন তানজিম সাইয়ারা তটিনী। তার অবশ্য ‘দখল’ শব্দে আপত্তি আছে।


মিডিয়া'য় তটিনীর ছোটবোন নাজনিন নিহা। দু'জনার চেহারায় মিল আছে অবশ্য কিন্তু তারা আত্মীয় নয়। তবে বড়বোন তটিনী আপুকে, বেশ শ্রদ্ধা করেন নাজনিন নিহা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ